পন্ডিত জির মনের কথা প্রতিটি পর্বে থাকবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও আধ্যাত্মিক বিষয় নিয়ে আলোচনা,ব্যাখ্যা ও আমার মতামত|এক অন্য আঙ্গিকে অন্য দৃষ্টিভঙ্গি থেকে| প্রতি বৃহস্পতিবার ও রবিবার ঠিক সকাল ছটায়
কলকাতার কালী – বসা কালী মন্দির
আবার ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে মানুষের দৈনন্দিন জীবন|বিশ্ব ব্যাপী মহামারীর আতঙ্ক কে হার মানাচ্ছে মানুষের জেদ আর লড়াই|আর হবেনাই বা কেনো সামনেই দুর্গোৎসব|বাঙালির বহু প্রতীক্ষিত প্রাণের উৎসব|আবার বহু সংখ্যায় মানুষ জ্যোতিষ পরামর্শ ও প্রতিকারের জন্য আসতে শুরু করেছেন চেম্বারে, গৃহ মন্দিরে তাছাড়া অনলাইনে তো দম ফেলার ফুরসৎ নেই|এতো কিছুর মাঝেই আজ আবার কলকাতার কালীর এক নতুন পর্ব নিয়ে আমি আপনাদের সামনে উপস্থিত|আজকের পর্বে লিখবো কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় এক কালী মন্দির নিয়ে জা লোক মুখে বসা কালী মন্দির নামেই বেশি জনপ্রিয়|
উত্তর কলকাতার হেঁদুয়ার কাছে রামদুলাল সরকার স্ট্রিটে, বিখ্যাত বেথুন কলেজ থেকে সামান্য দূরেই অবস্থিত বাংলা তথা কলকাতার এক প্রাচীন কালী মন্দির যা সবার কাছে বসা কালী মন্দির নাম খ্যাত|মন্দিরে উল্লেখিত তারিখ অনুসারে এই মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়ে ছিল বাংলার 1125 এবং ইংরেজির 1718 সালে|সেই সময়ে অঞ্চল ছিল স্থানীয় জমিদার পরিবার অর্থাৎ মিত্র
পরিবারের জমিদারির অংশ|তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মিত হয়েছিল এই মন্দির|দেবী কালী এখানে আনন্দ ময়ী রূপে পূজিতা হলেও একটি বিশেষ কারণে বসা কালী নামেই মন্দির বিখ্যাত|সে বিষয়ে পরে আসছি|আগে জেনে নেয়া যাক এই মন্দির নির্মাণের সাথে জড়িত এক অলৌকিক কাহিনী|
শোনা যায় মিত্র পরিবারের এক পূর্ব পুরুষ বহুকাল পূর্বে স্বপ্নে দেখেছিলেন যে তাদের জমিদারীর অন্তর্গত এক জঙ্গলময় স্থানে অযত্নে পড়ে আছে এলে কালী মূর্তি|পরবর্তীতে তিনি সেই স্থানে জান ও দেখতে পান এক অদ্ভুত কালী মূর্তি যা রয়েছে সম্পূর্ণ বসা অবস্থায়|সেই মূর্তি তুলে এনে নিষ্ঠা সহকারে তা প্রতিষ্ঠা করা হয়|এবং পড়ে নির্মাণ করা হয় বর্তমান মন্দিরটি|
মুল মন্দিরটি লাল রঙের একটি দালান মন্দির|দরজার মুখেই রয়েছে হাড়িকাঠ|যেখানে বিশেষ বিশেষ তিথি তে বলী দেয়া হতো|মন্দির সংলগ্ন
নাটমন্দির লাগোয়া গর্ভমন্দিরে শায়িত শিবের বুকে দেবী কালিকা বসে আছেন|দেবী এখানে ঘোর কৃষ্ণবর্ণা আর রয়েছে দেবীর পাহারাদার কালভৈরব|দেবীর জিভ সোনার । মাথায় রয়েছে মুকুট|দেবী আনন্দময়ী মাথাভরা চুল বুকের উপর দিয়ে এলিয়ে এসে পড়েছে পায়ের কাছে|দেবীর একহাতে খাড়া, অন্যহাতে অসুরের মুন্ডু। বাকি দুই হাতে অভয় মুদ্রা , বরদ মুদ্রা|দেবীর এই বসা রূপ একেবারেই অনন্যসাধারণ| এমনটা বাংলার আর কোথাও দেখা যায় না|এই বিশেষ রূপে কেবল মাত্র এখানেই দেবী বিরাজমানা|আর সেই থেকেই নাম বসা কালী মন্দির|
দীপান্বিতা অমাবস্যায় এখানে বিশেষ পূজা হয় যা দেখতে আসেন দূর দূরান্তের মানুষ তাছাড়া প্রতি দিন ই নিত্যপুজো উপলক্ষে বহু মানুষ আসেন এখানে|আজও শোল মাছ দিয়ে ভোগ দেওয়ার প্রাচীন প্রথা এখানে বিদ্যমান|সারা কলকাতার প্রাচীন কালী মন্দির গুলির মধ্যে এই মন্দির অন্যতম|
আজকের পর্ব এখানেই শেষ করলাম|পরের পর্বে কলকাতার অন্য কোনো কালী মন্দিরের কথা নিয়ে ফিরে আসবো|জ্যোতিষ পরামর্শ ও প্রতিকারের জন্য সরাসরি কথা বলতে ফোন করুন উল্লেখিত নাম্বারে|ভালো থাকুন|ধন্যবাদ|
কলকাতার কালী – করুণাময়ী কালী মন্দির
ইতিমধ্যে কলকাতার কালী নিয়ে যত গুলি পর্ব লিখেছি প্রায় সব গুলোই আমার পাঠক মহলে প্রশংসিত হয়েছে|আজকের পর্বে লিখবো কোলকাতার অন্যতম প্রাচীন এবং গুরুত্বপূর্ণএকটি কালী মন্দির নিয়ে|আজকের পর্বে করুণাময়ী কালী মন্দির|
কলকাতার দক্ষিণে টালিগঞ্জ এ আদি গঙ্গার তীরে অবস্থিত এই প্রাচীন কালী মন্দির টি|বর্তমানে মহানায়ক উত্তম কুমার মেট্রো স্টেশন থেকে সামান্য দূরে|কলকাতার বিশেষত দক্ষিণ কলকাতার মানুষের কাছে এই বিশেষ কালী মন্দির টি বেশ জনপ্রিয় ও প্রসিদ্ধ|এই মন্দিরের নির্মাণের সাথে জড়িয়ে রয়েছে এক অলৌকিক কাহিনী|
একটি প্রচলিত জনশ্রুতি অনুসারে কলকাতার প্রখ্যাত সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারে এক জমিদার ছিলেন নন্দ দুলাল রায় চৌধুরী|তিনি ছিলেন কালী সাধক|নন্দ দুলাল বাবুর এক কন্যা মাত্র সাথে বছর বয়সে পরলোক গমন করেন|তার নাম ছিল করুনা|পরবর্তীতে দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়েছি নন্দ দুলাল বাবু এই কালী মন্দিরটি নির্মাণ করান ও নিজের মৃতা কন্যার আদলে দেবী মূর্তি গড়িয়ে তা প্রতিষ্ঠিত করেন এই মন্দিরে|সেই থেকে এই কালী মন্দিরের নাম হয় করুণাময়ী কালী মন্দির|
এই কালী মন্দিরে কালীমন্দিরের সঙ্গে বারোটি শিবমন্দির ও একটি গণেশমন্দিরও রয়েছে|এছাড়াও একটি রামকৃষ্ণ মন্দির রয়েছে|কষ্টি পাথরের তৈরী কালী মূর্তি এখানে পঞ্চ মুন্ডির আসনে বিরাজিতা এবং নানাবিধ অলংকারে সজ্জিতা|শোনা যায় এই কষ্টি পাথর টিও নন্দ দুলাল রায় চৌধুরী দেবীর আদেশে গঙ্গার টির হতে সংগ্রহ করে আনেন|এখানে প্রতিষ্ঠিত শিব লিঙ্গ টিও ওই একই পাথরে নির্মিত|
বিশেষ বিশেষ তিথিতে বিশেষ পূজা ছাড়াও প্রতি বছর কালীপুজোর দিন করুণাময়ীকে দেওয়া হয় ১১ রকম মাছের ভোগ এছাড়াও আয়োজন করা হয় কুমারী পূজার|মা কালী এখানে ঘরের মেয়ে রূপে পূজিতা হন|
আজকের পর্বে এই বিশেষ কালী মন্দির নিয়ে লেখা এখানেই শেষ করছি|আরো অনেক গুলি পর্ব বাকি আছে যা আনবো আপনাদের সামনে এক এক করে|পড়তে থাকুন আর জ্যোতিষ পরামর্শ বা প্রতিকারের জন্য উল্লেখিত নাম্বারে ফোন করে সরাসরি কথা বলুন আমার সাথে|ভালো থাকুন|ধন্যবাদ|
পন্ডিতজির মনের কথা – ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা – Panditji Vrigur Sri Jatak
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও আধ্যাত্মিক বিষয় নিয়ে আলোচনা,ব্যাখ্যা ও আমার মতামত|এক অন্য আঙ্গিকে অন্য দৃষ্টিভঙ্গি থেকে
কলকাতার কালী – ফিরিঙ্গি কালী মন্দির
ইতিমধ্যে কলকাতার কালী নিয়ে দুটি পর্ব লিখেছি যা আপনাদের কাছ থেকে সমাদর ও প্রশংসা আদায় করে নিয়েছে|আজ কলকাতার কালীর তৃতীয় পর্ব নিয়ে আমি আপনাদের সামনে উপস্থিত আজ লিখবো কলকাতার বেশ জনপ্রিয় এবং বহু চর্চিত এক কালী মন্দির নিয়ে|আজকের পর্বে ফিরিঙ্গি কালী মন্দির|
কলকাতার বৌবাজার অঞ্চলে, বিপিন বিহারী গাঙ্গুলী স্ট্রিটে অবস্থিত ফিরিঙ্গি কালী মন্দির কলকাতার প্রাচীন কালী মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম|যদিও মন্দির প্রতিষ্ঠার সঠিক সময় জানা যায়না তবে এই মন্দির ও কালী মূর্তি আনুমানিক পাঁচশো বছরের পুরোনো|
মন্দির প্রাঙ্গনে স্থাপিত একটি ফলকে উল্লেখিত রয়েছে- শ্রীশ্রীসিদ্ধেশ্বরী কালীমাতা ঠাকুরাণী/ স্থাপিত ৯০৫ সাল, ফিরিঙ্গী কালী মন্দির”। এর থেকে অনুমান করা হয়, মন্দিরটি ৯০৫ বঙ্গাব্দে স্থাপিত হয়েছিল|শুরুতে অর্থাৎ ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শ্রীমন্ত পণ্ডিত নামে এক স্থানীয় সাধক এই মন্দিরের প্রধান পুরোহিত ছিলেন পরবর্তীতে ১৮৮০ সালে স্থানীয় জমিদার শশিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মন্দিরের দায় ভার গ্রহণ করেন|
বর্তমান ফিরিঙ্গি কালী মন্দির বাংলার চাঁদনি স্থাপত্য শৈলী তে নির্মিত|এই মন্দিরের কালীমূর্তিটি মাটির তৈরি যার উচ্চতা প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা|দেবী এখানে সবসনা এবং ত্রিনয়না মূর্তিতে বিরাজিতা|কালীমূর্তি ছাড়াও মন্দিরে আছে শীতলা, মনসা, দুর্গা, শিব ও নারায়নের মূর্তি|
ব্রিটিশ আমলে এই মন্দিরে আসতেন পর্তুগিজ বংশীয় কবিয়াল অ্যান্টনি যিনি অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি নামে বিখ্যাত ছিলেন|অ্যান্টনি সাহেব হয়ে উঠেছিলেন বেজায় কালী ভক্ত|এখানে এসে তিনি মায়ের পূজা দেখতেন ও প্রান খুলে গাইতেন শ্যামা সংগীত|মনে করা হয় সাহেবের নাম অনুসারেই মন্দিরের নাম হয় ফিরিঙ্গি কালী মন্দির|আবার অনেকেই মনে করেন সে কালে এই অঞ্চল ছিল ফিরিঙ্গি পাড়া হিসেবে বিখ্যাত তাই এই কালী মন্দিরের নাম হয় ফিরিঙ্গি কালী মন্দির|বাংলা সাহিত্য, চলচ্চিত্রে বহু বার, বহু ভাবে উল্লেখিত হয়েছে এই কালী মন্দির তথা এন্টনি সাহেবের কথা|
ফিরিঙ্গি কালী মন্দিরে মন্দিরে প্রতি অমাবস্যায় বিশেষ পূজা হয়| দীপাবলিতে কালীপূজা উপলক্ষে বহু মানুষ আসেন এখানে এছাড়াও প্রতি পূর্ণিমায় সত্যনারায়ণ পূজা হয় নিষ্ঠা সহকারে|
আজ এই বিশেষ কালী মন্দিরের কথা এখানেই শেষ করছি|দেখা হবে কলকাতার কালীর আগামী পর্বে|পড়তে থাকুন বাকি লেখা গুলি আর দেখুন ইউ টিউব ও টিভির অনুষ্ঠান|যুক্ত হন মা হৃদয়েশ্বরী সর্ব মঙ্গলা মায়ের মন্দিরের সাথে|কোনো জ্যোতিষ সংক্রান্ত কাজ বা প্রতিকারের বিষয়ে কথা বলতে হলে ফোন করুন নির্দ্বিধায়|ভালো
কলকাতার কালী – ঠন ঠনিয়া কালী বাড়ি
নিয়মিত জোতিষ সংক্রান্ত অনুষ্ঠান ও লাইভ অনুষ্ঠানে পাশাপাশি আমি বরাবরই চেষ্টা করি একটু ভিন্ন ধর্মের আধ্যাত্মিক ও সামাজিক বিষয় নিয়ে করা অনুষ্ঠান বা লেখা লেখি নিয়ে আপনাদের সামনে আসতে|এবার আমার মনের নামক অনুষ্ঠান তেমনই এক প্রচেষ্টা যা আশা করি আপনাদের পছন্দ হবেই|অনেক নতুন ও অভিনব বিষয় নিয়ে আসবো আপনাদের সামনে|অভিনব রূপে হবে উপস্থাপনা|যখন কলকাতার কালী নিয়ে এই ধারাবাহিক লেখার সূচনা করি ভাবিনি তা এতো দ্রুত আপনাদের মধ্যে এতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং এতো মানুষের প্রশংসা পাবে|আপনাদের প্রতিক্রিয়ায় আমি সত্যি আপ্লুত|আজকের পর্বে লিখবো কলকাতার আরেক প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ কালী মন্দির ঠন ঠনিয়া কালী বাড়ি নিয়ে|
কলকাতার বই পাড়া নামে খ্যাত কলেজ স্ট্রিটের কাছেই বিধান সরনী তে অবস্থিত এই প্রাচীন কালী মন্দির যার প্রকৃত নাম সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির হলেও ঠন ঠনিয়া কালী মন্দির নামেই বেশি পরিচিত|কেন এই রূপ অদ্ভুত নাম তা নিয়েও আছে একে মজার এবং অভিনব গল্প|তবে সে বিষয়ে পড়ে আসছি আগে এই মন্দিরের ইতিহাস একটু জেনে নিয়ে প্রয়োজন|
প্রচলিত জনশ্রুতি অনুসারে আনুমানিক ১৭০৩ খ্রিষ্টাব্দে উদয়নারায়ণ ব্রহ্মচারী নামে জনৈক তান্ত্রিক মাটি দিয়ে একটি সিদ্ধেশ্বরী কালীমূর্তি গড়েন এবং এই স্থানে তাকে প্রতিষ্ঠিত করে পূজা শুরু করেন|পরবর্তীতে ১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দে শঙ্কর ঘোষ নামে জনৈক এক ধনী ব্যক্তি বর্তমান কালীমন্দিরটি নির্মাণ করেন ও দেবী সিদ্ধেশ্বরীকে সেখানে প্রতিষ্ঠা করেন|বর্তমানে এখানে সিদ্বেশ্বরী কালী মূর্তির পাশাপাশি রয়েছে পুষ্পেশ্বর শিবের আটচালা মন্দির|
লোক মুখে প্রচলিত একটি কিংবদন্তী অনুসারে এক কালে এই অঞ্চল ছিল দুর্গম|বন জঙ্গলে ঢাকা|ছিল ডাকাতের উপদ্রব|সেই সময়ে ডাকাতরা এখানে দেবী কে প্রতিষ্ঠা করে পূজা শুরু করেছিলো|পরবর্তীতে দেবী মূর্তি কে আর সেখান থেকে সরানো যায়নি|সেই স্থানেই তৈরী হয় মন্দির|বহুকাল আগে এই মন্দিরের বিশাল আকার ঘন্টা বাজিয়ে মানুষকে সতর্ক করা হতো ডাকাতের আক্রমনের আগে|সেই ঠন ঠন ঘন্টাধ্বনি শুনে সজাগ ও সতর্ক হতো আশপাশের মানুষ|সেই থেকেই ক্রমে মন্দিরের নাম হয় ঠন ঠনিয়া কালী বাড়ি|
এই মন্দিরে আসতেন সাধক রাম প্রসাদ|এই কালী মন্দিরের সাথে শ্রী রামকৃষ্ণদেবের মধুর স্মৃতিও জড়িত|একাধিক বার শ্রী রামকৃষ্ণ এসেছেন এখানে|কথামৃতর বহুস্থানে এই মন্দিরের উল্লেখ রয়েছে|
দীপাবলি সহ একাধিক বিশেষ তিথিতে এই মন্দিরে বিশেষ পূজার আয়োজন হয় ও সেই উপলক্ষে বহু ভক্ত আসেন এখানে|প্রথা মেনে প্রতি বছর এই মন্দিরে মূর্তির সংস্কার করা হয় নবরূপে|মন্দিরের গর্ভগৃহে সিদ্বেশ্বরী মায়ের মূর্তির পাশে রয়েছে ঠাকুর শ্রী রাম কৃষ্ণের মূর্তি|বিশেষ বিশেষ তিথিতে আজও এই মন্দিরে হয় পশু বলী|
এই পর্ব এখানেই শেষ করছি|দেখা হবে আগামী পর্বে|লিখবো অন্য কোনো কালী মন্দির নিয়ে|যারা জ্যোতিষ পরামর্শ বা প্রতিকারের জন্য যোগাযোগ করতে চান ফোন করতে পারেন উল্লেখিত নাম্বারে|সরাসরি কথা হবে আমার সাথে|ভালো থাকুন|ধন্যবাদ|